ঢাকা , বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
৮ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ-আসিফ নজরুল এক সপ্তাহ পর ক্লাসে ফিরলেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা কোটায় উত্তাল জাবি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থা সমর্থন করছি নাÑ মান্না চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ শুক্রবার সকালেও মেট্রোরেল চালুর পরিকল্পনা থানা স্থানান্তরের দাবিতে সড়ক অবরোধ, যানজট তিতাসের অভিযানে ৮শ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন আড়ালে সবাই আওয়ামী লীগকে কাছে চায় : নুর শেরপুরে গরু চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা লক্ষ্মীপুর ও রাঙামাটিতে ২ লাশ উদ্ধার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমি নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২ গণতান্ত্রিক সরকার নেই বলেই বিনিয়োগ হচ্ছে নাÑ রিজভী ঢাকায় চলবে গোলাপি বাস, চড়তে লাগবে টিকেট ফেনীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৩ যুবক নিহত সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন ১৯ জনের মৃত্যু মহালছড়িতে ভাইয়ের বিরুদ্ধে সম্পদ আত্মসাতের অভিযোগ শ্রীপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে থানার এএসআই ক্লোজড সাঘাটার ভূমিদস্যু সুইট ও সহযোগীদের শাস্তির দাবি

১২১ বছর পর পৌঁছাল পোস্টকার্ড মিললেন পরিবারের সদস্যরা

  • আপলোড সময় : ৩০-০৮-২০২৪ ০৬:৪০:০৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ৩০-০৮-২০২৪ ০৬:৪০:০৮ অপরাহ্ন
১২১ বছর পর পৌঁছাল পোস্টকার্ড মিললেন পরিবারের সদস্যরা
জনতা ডেস্ক
ডাক ঘরে পোস্ট করার ১২১ বছর পর নির্ধারিত ঠিকানায় পৌঁছেছে একটি পোস্টকার্ড। আর এই পোস্টকার্ডের সৌজন্যে দীর্ঘদিনের হারিয়ে যাওয়া পরিবারের সদস্যরা পুনর্মিলিত হয়েছেন এবং স্বজনদের চিনতে পেরেছেন। সেই সময় এওয়ার্ট নামের এক কিশোর তার বোন লিদিয়ার কাছে পোস্টকার্ডটি লিখেছিল। ১৯০৩ সালে পাঠানো এই চিঠি চলতি মাসে যুক্তরাজ্যের সোয়ানসি বিল্ডিং সোসাইটির ক্রাডক স্ট্রিটের পোস্ট অফিস শাখায় পোস্টকার্ডটি পৌঁছায়। এই পোস্টকার্ড পাওয়ার পর দুই পরিবারের সদস্যরা পুনর্মিলিত হন এবং জানতে পারেন যে তাদের মাঝে আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। এওয়ার্টের নাতি বলেন, এটা অনেকটা পারিবারিক পুনর্মিলনের মতো; যেখানে আপনার একমাত্র সংযোগ হল সাধারণ এক পূর্বপুরুষ; যার যাত্রা শুরু হয়েছিল ১০০ বছরেরও বেশি সময় আগে।
এওয়ার্টের নাতি নিক ডেভিস ওয়েস্ট সাসেক্সে বসবাস করেন। তিনি বলেন, কার্ডটি পাওয়ার পর নতুন পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা হওয়াটা ছিল অসাধারণ। ডেভিস বলেন, পোস্টকার্ডটি পাঠানোর সময় এওয়ার্টের বয়স ১৩ বছর ছিল। স্কুলছাত্র হিসেবে গ্রীষ্মের ছুটি কাটাতে ফিশগার্ডে তার দাদার বাড়িতে ছিল।
তিনি বলেন, এওয়ার্টের বড় বোন লিদিয়া পোস্টকার্ডটি সংগ্রহ করেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। অলৌকিকভাবে গত সপ্তাহে পাওয়া পোস্টকার্ডটিই সোয়ানসির বাড়িতে ফেরত পাঠিয়েছিল সে।
এওয়ার্ট লিখেছেন, এই পোস্টকার্ড জোড়া পাওয়াটা অসম্ভব ছিল। সে কারণে আমি অত্যন্ত দুঃখিত। তবে আমি আশা করছি, তুমি বাড়িতে উপভোগ করছো।
ডেভিস বলেন, তার নানা সম্ভবত এক জোড়া পোস্টকার্ড সম্পর্কে কথা বলেছিলেন। তার হাত খরচের জন্য প্রায় ১০ শিলিং ছিল। আর ট্রেনের ভাড়াও গুনতে হচ্ছে না। যে কারণে আমার সবকিছু ঠিকঠাক চলছে।
এওয়ার্ট ও লিদিয়া সম্পর্কে ভাই-বোন ছিলেন। ১৯০৩ সালে যুক্তরাজ্যের ১১ ক্রাডক স্ট্রিটে বসবাসকারী ছয় সন্তানের এক পরিবারের সদস্য ছিলেন তারা দুজন। তাদের বাবা-মায়ের নাম জন এফ ডেভিস এবং মারিয়া ডেভিস। এওয়ার্টের বাবা পেশায় দর্জি ছিলেন।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য